পৃষ্ঠাসমূহ

সোমবার, ৬ আগস্ট, ২০১২

Glass and Ceramic Engineer (গ্লাস ও সিরামিক প্রকৌশলী)

গ্লাস ও সিরামিক প্রকৌশলী

 
বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের দিক থেকে বাংলাদেশে বর্তমানে সিরামিকের স্থান তৃতীয়(২০০২-২০০৩)- এ তথ্যটি শোনার পর অনেকে চোখ কপালে তুললেও পরিসংখ্যান তাই বলে। বাংলাদেশেই এখন উৎপাদিত হচ্ছে বিশ্বের সর্বোৎকৃষ্ট মানের সিরামিক পন্য। মান ও ডিজাইনে এসব পন্য বিশ্বমানের হওয়ায় আন্তর্জাতিক বাজারে এর চাহিদা বাড়ছে হু হু করে। দেশের বাজারেও সিরামিক পন্যের চাহিদা বাড়ছে বহুগুন। আর এ শিল্প বিকাশে যাদের শ্রম, নিষ্ঠা ও কারিগরি জ্ঞান বিশেষ ভুমিকা রেখেছে তারা হলেন গ্লাস ও সিরামিক প্রকৌশলী। এসএসসি’র পর অল্প সময়ে সমৃদ্ধ ক্যারিয়ার গড়ার জন্য গ্লাস ও সিরামিক বিষয় দুটি হতে পারে খুবই চমৎকার ও সময় উপযোগী।
চাকরির ক্ষেত্র
পাস করা ছাত্রছাত্রীরা বিভিন্ন সিরামিক ও গ্লাস ইন্ডাস্ট্রিজ, রিফ্র্যাক্টরিজ, সিমেন্ট ও স্টিল মিল সহ এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দেশের আরো প্রায় ২০০ কারখানায় অনায়াসে চাকরি পেযে যাবে। এরাই এসব শিল্প কারখানার উৎপাদনে মুখ্য ভুমিকা পালন করে বলে কোম্পানিগুলোর কাছে এদের চাহিদা অনেক বেশি। তাই কাউকে বেকার থাকতে হয় না।
একজন সিরামিক বা গ্লাস প্রকৌশলী তার অভিজ্ঞতা ও কাজের দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে মাসে ১০ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন ভাতা পেয় থাকেন।
বাড়ছে চাহিদা
বর্তমানে দেশ ও দেশের বাইরে  গ্লাস ও সিরামিক জাতীয় পন্যের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলছে। আমাদের লেবার কস্ট কম ও কাঁচামাল সহজ লভ্য হওয়ায় দেশের অনেক শিল্পউদ্দোক্তার পাশাপাশি বিদেশের অনেক বিনিয়োগকারীও এ খাতে বিনিয়োগ করছেন। ফলে চাহিদা সৃষ্টি হচ্ছে দক্ষ লোকবলের।
দেশে
বিদেশে

কোথায় পড়ব
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব গ্লাস অ্যান্ড সিরামিকস।
তেজগাঁও, ঢাকা-১২০৮।
ফোন-৯১১০৩১৯।
ভর্তির যোগ্যতা
ভর্তি ইচ্ছুক ছাত্রছাত্রীকে এসএসসি/সমমানের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাশ হতে হবে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন